রবিবার রাত ১১:২৫, ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ খবর:
বন্যার্তদের জন্য জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আলোচনাসভা ও দোয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়কর আইনজীবী সমিতির অভিষেক ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত ২৮ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা একাডেমিতে ‘মাতৃভাষা উৎসব’ ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বোর্ড নির্বাচন অনুষ্ঠিত নির্বাচনী পোস্টারে লেমিনেশন ও পলিথিন ব্যবহাররোধে স্মারকলিপি ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর জাতীয় পার্টি: চুন্নু মাতৃভাষা একাডেমিতে কবিতা আড্ডা অনুষ্ঠিত হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটি ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়া সম্মেলন অনু‌ষ্ঠিত ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ার বিখ্যাত বাইশমৌজা বাজার ও গরুর হাট ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ায় তরুণ আলেমদের ২য় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তরুণ আলেমদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ইসলাম তরবা‌রির জো‌রে প্রতি‌ষ্ঠিত হয়‌নি: আলেমদের সঙ্গে মোকতা‌দির চৌধুরী

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে অসাধু ব্যবসায়ীদের পাকড়াও করুন

৫৪১ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

অর্থনীতির সাধারণ সূত্র বলে, বাজারে কোনো পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকলে সেই পণ্যের দাম বাড়ে। একইভাবে সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলে দাম কমে। কিন্তু অসৎ ব্যবসায়ী এবং বাজার সিন্ডিকেটের কারণে এদেশের বাজারে এখন অর্থনীতির এ সূত্র অকার্যকর হয়ে পড়েছে। আলু, পেয়াঁজ ও রবিশস্যের কথাই ধরা যাক। বাজারে পর্যাপ্ত নতুন আলো, পেঁয়াজ, সিম ইত্যাদি উঠেছে। তারপরও লাগাম ছাড়া সবজির দাম।

শুধু আলু-পেঁয়াজ নয়, বাজারে ঘাটতি না থাকলেও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল, ব্রয়লার মুরগি, বাজারজাত মশলা ও ডিম।  বোঝা যাচ্ছে, বাজারে সিন্ডিকেট এখনো রয়েছে বহাল তবিয়তে। বস্তুত সিন্ডিকেট ভাঙতে বরাবরের মতো ব্যর্থ হয়েছে কর্তৃপক্ষ। সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে দেশের বাজারব্যবস্থা। বলা যায়, কোনো নিত্যপণ্যের ব্যবসাই এখন আর সিন্ডিকেট মুক্ত নেই। কিন্তু প্রশ্ন হলো, বাজারে সিন্ডিকেটের কারসাজি চলছে, অসৎ ব্যবসায়ীরা অসাধু পন্থা অবলম্বন করে অতি মুনাফা লুটছে-
এসব কি দেখার কেউ নেই?

বস্তুত অসৎ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই দিন দিন তাদের লোভ বাড়ছে, তারা হয়ে উঠছে বেপরোয়া। বাজার তদারকির কথা শোনা গেলেও বাস্তবে এ ধরনের তৎপরতা কোনো বাজারেই দৃশ্যমান নয়। মনে রাখতে হবে, এই অতি মুনাফাখোর ব্যবসায়ীরা অপরাধী, তাদের শক্ত হাতে দমন করা জরুরি। বাজারে দিনের পর দিন সিন্ডিকেটের অপতৎপরতা চলতে দেওয়া যায় না। এদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে অভিযান শুরু করা দরকার।

পাশাপাশি বাজার তদারকি সংস্থার উদ্দেশে আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, নিত্যপণ্যের প্রতিটি বাজারে নিয়মিত নজরদারির ব্যবস্থা করুন। প্রয়োজনে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হোক। চিহ্নিত করা হোক সিন্ডিকেট। অসৎ ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারের ব্যবস্থা করে আইনের আওতায় আনা হোক। এ ধরনের কিছু দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। পাশাপাশি টিসিবিকে সক্রিয় করুন। সময়মতো পণ্য আমদানি করুন। দেখবেন অতি মুনাফাখোরদের দৌরাত্ম্য বন্ধ হয়ে গেছে। আর তা না পারলে সেটা বাজার তদারকি সংস্থা ও সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা বলে পরিগণিত হবে। একই সাথে দেশের ঊর্ধঃতন কর্মকর্তাদেরকে জবাবদিহিও করতে হবে। তারা কি এর দায় এড়াতে পারবে?

 আমানুল্লাহ মুর্তজা

সংবাদকর্মী

 

Some text

ক্যাটাগরি: Uncategorized

Leave a Reply

মব জা‌স্টিস : প্রেক্ষিত বাংলা‌দেশ

সন্ত্রাসী ও হত্যা মামলার আসামী…

১৬ বছরের অপকর্ম ধামাচাপা দিতেই…