পড়াশোনা করে সবার একটা লক্ষ্য উদ্দেশ্য থাকে কর্মজীবনে পদার্পণ করার। আমিও তেমনিভাবে আমার সাধ্যমতো পড়াশোনা করে, শিক্ষকতা দিয়েই কর্মজীবনে পদার্পণ করি। দশ বছর বিভিন্ন মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে শিক্ষকতা জীবনের ইতি টানি। বর্তমানে চারবছর যাবৎ এক মসজিদে ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।
আমার এ লেখা পড়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, ব্যতিক্রম কি করেছেন যে আপনি আপনাকে নিয়ে লিখতে বসেছেন। আসলে তেমন কিছু করিনি উল্লেখ করার মতো। তবুও লিখছি। কেন লিখছি? এ লেখার মাঝে আমার একটু হলেও তৃপ্তি আছে।
শিক্ষকতার করার সময়ও আমি আমার কর্মস্থলকে ভীষণ ভালোবাসতাম। এ ভালোবাসার মাঝে লুকিয়ে থাকে পরম তৃপ্তি আর অনাবিল প্রশান্তি। জেগে উঠে হৃদয় মনে পরিশ্রম করার এক অদম্য শক্তি, যা ক্লান্তিতে দমে যায় না। সফলতার শিখরে উঠতে নিজেকে ব্যস্ত করে তোলে।নিজের লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়ে, নিজের কাজ নিয়ে কথা বলার কেউ থাকে না। আজকের দিনে প্রতিযোগিতার বাজারে এমন হওয়া ছাড়া নিজেকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব না।
আমি মসজিদ নিয়ে আছি, এ মসজিদই এখন আমার ধ্যান-জ্ঞান। এ মসজিদ আমার ভাললাগা ভালবাসা। মসজিদে সময় দিতে আমি কার্পণ্য করি না। সঙ্গ ছাড়া কেউ থাকতে পারে না। মসজিদে আমাকে আমি একা মনে করি না।ইনশাআল্লাহ মসজিদভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে জেতে স্বপ্ন দেখি। আল্লাহ আমাদের সকলের সহায় হোক। মিম্বরে থেকে আওয়াজ তুলি, ইনশাআল্লাহ একদিন এ দেশ সুন্দরে সুন্দরে ভরে যাবে।
ইয়াকুব আলী ইমাম
শিক্ষক, কবি ও লেখক
Some text
ক্যাটাগরি: Uncategorized