সোমবার রাত ১২:৫৪, ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ খবর:
বন্যার্তদের জন্য জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আলোচনাসভা ও দোয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়কর আইনজীবী সমিতির অভিষেক ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত ২৮ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা একাডেমিতে ‘মাতৃভাষা উৎসব’ ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বোর্ড নির্বাচন অনুষ্ঠিত নির্বাচনী পোস্টারে লেমিনেশন ও পলিথিন ব্যবহাররোধে স্মারকলিপি ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর জাতীয় পার্টি: চুন্নু মাতৃভাষা একাডেমিতে কবিতা আড্ডা অনুষ্ঠিত হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটি ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়া সম্মেলন অনু‌ষ্ঠিত ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ার বিখ্যাত বাইশমৌজা বাজার ও গরুর হাট ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ায় তরুণ আলেমদের ২য় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তরুণ আলেমদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ইসলাম তরবা‌রির জো‌রে প্রতি‌ষ্ঠিত হয়‌নি: আলেমদের সঙ্গে মোকতা‌দির চৌধুরী

আখের সঙ্গে ভাগ্য বদলের প্রচেষ্টায় প্রকল্প আলোর মুখ দেখছে

৪২১ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

ঈশ্বরদীস্থ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে কৃষকদের জীবনমান উন্নয়ন ও তাদেরকে সহায়তাকল্পে ‘আখের সাথে সাথি ফসল হিসাবে ডাল, মসলা ও সবজি জাতীয় ফসল উৎপাদন প্রকল্প’ নামে ৩ বছর মেয়াদি প্রকল্পটি ২০২১-২২ অর্থ বছর হতে শুরু হয়েছে। ১৫টি সুগার মিল এলাকায় এই প্রকল্প কাজ করছে।

প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আবু তাহের সোহেলের কাছে প্রতি প্লটে কৃষককে কত টাকা দিতে হয় এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, কৃষককে কোনো টাকা দেওয়া হয় না। সার, কীটনাশক, বীজ, মসলাসহ চাষাবাদ সামগ্রী আলাদা আলাদা ভাবে ক্রয় করে কৃষককে সরবরাহ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে কৃষক নিজেই শ্রমিকের কাজটা করতে চান। সেক্ষেত্রে কীটনাশক প্রয়োগ, সার প্রয়োগ, নালা তৈরি, ফসল সংগ্রহে শ্রমিকের মজুরি বাবদ যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়, সেটি কৃষককে দিয়ে দেই। উপকারভোগী কয়েকজন কৃষকের সাথে আলাপ করলে তারা এই প্রকল্পে যথেষ্ট উপকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন।

নাটোরের কৃষক গোলাম রসুল বলেন, আমি ১ বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে আখের সঙ্গে সাথি ফসল রসুন চাষ করে ৩০ মণ রসুন পেয়েছি যার বাজার মূল্য প্রায় ৫০ হাজার টাকা। রসুন উত্তোলনের পর ২য় সাথি ফসল মুগডাল চাষ করে ৩ মণ মুগডাল পেয়েছি। এছাড়াও আমি ১ বিঘা জমি থেকে বিএসআরআই আখ ৪২ (রং বিলাশ) জাতের ৮০০০ টি চিবিয়ে খাওয়া আখ ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় পাইকারদের কাছে বিক্রি করেছি। যা দিয়ে ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনা ও সাংসারিক ব্যয় মেটাচ্ছি।

রাজশাহীর কৃষক আমিন উদ্দিন সরকার , প্রকল্প থেকে সাথি ফসল ও আখ চাষের যাবতীয় খরচ পাওয়ার কথা জানান। তিনি ১ বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে আখের সঙ্গে সাথি ফসল পেঁয়াজ চাষ করে প্রায় ৫০ মণ পেঁয়াজ যার বাজার মূল্য অর্ধ লক্ষাধিখ টাকা। এছাড়াও আখ বিক্রি করে ভালো লাভবান হবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়াও উপকারভোগী কৃষকরা বলেছেন, এমন প্রকল্প চলমান থাকলে অনেকেই আখ চাষে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং আখের আবাদ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে।

এ বিষয়ে বিএসআরআই এর মহাপরিচালক ড. মো. আমজাদ হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, সাথি ফসল চাষ করিয়ে কৃষকদের আর্থিক ভাবে লাভবান করানোই হচ্ছে এই প্রকল্পের মুল লক্ষ্য।

সূত্র : ইত্তেফাক

Some text

ক্যাটাগরি: Uncategorized

Leave a Reply

মব জা‌স্টিস : প্রেক্ষিত বাংলা‌দেশ

সন্ত্রাসী ও হত্যা মামলার আসামী…

১৬ বছরের অপকর্ম ধামাচাপা দিতেই…