মানুষ সৃষ্টিকর্তার এক বিশেষ বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তাই এই যুগে মানুষের এতদিন অনেকটা সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটা অনেকের জন্যই চিন্তার খোরাক হতে পারে। তিনি যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোন না কেন।
এই মহিলার বয়স আনুমানিক ১২৫ বছর। বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের শিমরাইলকান্দি গ্রামে। সম্ভবত বাংলাদেশে এরচেয়ে বেশি বয়সের কেউ জীবিত নেই। তাই গিনেস বুকে তার নাম উঠানোর জন্য আবেদন ও অন্যান্য প্রক্রিয়া অবলম্বন এবং সহযোগিতা করার মতো কেউ থাকলে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে। বিশেষ করে অতীতে গিনেস বুকে নাম উঠিয়েছেন এমন কেউ হলে ভালো হয়।
এ প্রসঙ্গে জাকির মাহদিন বলেন, “বয়সটা প্রমাণ করা একটু কষ্টকর হবে। কারণ তখনকার বিশেষ কোনো ফাইল বা রেকর্ড নেই। তবে স্থানীয় মুরব্বীদের সাক্ষ্য, উনার স্বামী, বিয়ের বয়স ও সন্তানদের বয়সের ভিত্তিতে খুব সহজেই করা যাবে। এছাড়া অন্যান্য কিছু প্রমাণও যোগাড় করা যাবে। এক্ষেত্রে আমি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব। কিন্তু বিভিন্ন কারণে মূল কাজটা এগিয়ে নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।”
এদিকে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়, বিশেষ একটি স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে বর্তমানে খুব সহজেই মানুষের সঠিক বয়স বের করা যায়। সুতরাং কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলে অতি সহজেই বিষয়টির একটি সুরাহা হতে পারে। মানুষ সৃষ্টিকর্তার এক বিশেষ বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তাই এই যুগে মানুষের এতদিন অনেকটা সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটা অনেকের জন্যই চিন্তার খোরাক হতে পারে। তিনি যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোন না কেন।
উল্লেখ্য, তাকে নিয়ে গত প্রায় চার বছর আগে দেশ দর্শনে প্রথমে প্রতিবেদন করেছিলেন জনাব খায়রুল আকরাম খান। এর ভিত্তিতে তাকে স্থানীয় সংসদ সদস্য জনাব র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী তার ব্যক্তিগত ফান্ড থেকে নিয়মিত একটি অনুদান দিয়ে থাকেন।
ক্যাটাগরি: প্রধান খবর, বিশেষ প্রতিবেদন, শীর্ষ তিন